ঢাকা, ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ (শনিবার): আজ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ঢাকা আন্তর্জাতিক ম্যারাথন-২০২৫ (০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫) অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত ম্যারাথনের সমাপনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন। এ সময় চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম, বিপি, এসবিপি, ওএসপি, বিএএম, এনডিসি, পিএসসি, ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাগণ, এ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের কর্মকর্তাগণ, বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কর্মকর্তাগণ, বিভিন্ন স্পন্সরবৃন্দ, গণমাধ্যম ব্যক্তিবর্গ এবং ম্যারাথনে অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি দৌড়বিদ উপস্থিত ছিলেন। এই ম্যারাথনে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৯৭৬০ জন পুরুষ ও ৭৬৭ জন নারীসহ সর্বমোট ১০১২৭ জন দৌড়বিদ অংশগ্রহণ করেন।
ফুল ম্যারাথনে পুরুষ বিভাগে মো: আল-আমিন এবং মহিলা বিভাগে পাপিয়া খাতুন ১ম স্থান অধিকার করার গৌরব অর্জন করেন। হাফ ম্যারাথনে পুরুষ বিভাগে মো: আশিক আহমেদ এবং মহিলা বিভাগে রিঙ্কি বিশ্বাস ১ম হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। এছাড়াও, ১০ কিলোমিটার (সাধারণ) পুরুষ বিভাগে এম সোয়ান এবং মহিলা বিভাগে প্রিয়া আক্তার ; ১০ কিলোমিটার (প্রথমবার) অংশগ্রহণকারী পুরুষ বিভাগে মো: তুহিন আল মামুন এবং মহিলা বিভাগে মোসাঃ সুমাইয়া আখতার এবং ১০ কিলোমিটার (ভেটেরান) পুরুষ বিভাগে জসিম উদ্দিন আহমেদ এবং মহিলা বিভাগে ইরি লি কৈকি ১ম স্থান অর্জন করেন।
সেনাবাহিনী প্রধান তাঁর বক্তব্যে বলেন যে, এই ম্যারাথন শুধুমাত্র একটি প্রতিযোগিতা নয়, এটি বিশ্বব্যাপী সংহতি ও সুস্বাস্থ্যের বার্তা বহন করছে। ঢাকা আন্তর্জাতিক ম্যারাথন-২০২৫ বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনসাধারণের মাঝে সামাজিক এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টি করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পরিশেষে তিনি, ঢাকা আন্তর্জাতিক ম্যারাথন-২০২৫ এ অংশগ্রহণকারী সকল দেশি-বিদেশি অ্যাথলেটবৃন্দকে এবং এই আয়োজনকে সাফল্যমন্ডিত করায় সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
উল্লেখ্য যে, সকাল ০৫০০ ঘটিকায় প্রধান অতিথি হিসেবে লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসান, বিএসপি, এনডিসি, এইচডিএমসি, পিএসসি, পিএইচডি প্রধান অতিথি হিসেবে এই বর্ণাঢ্য আয়োজনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ম্যারাথনটি ঢাকার ৩০০ ফিট সড়কের পাশে অবস্থিত নৌবাহিনীর ঘাঁটি হতে শুরু হয়ে ৩০০ ফিট রাস্তা দিয়ে কাঞ্চন ব্রীজ হয়ে একই রাস্তায় ফেরত এসে নৌবাহিনীর ঘাঁটিতে শেষ হয়।
![](https://ispr.gov.bd/wp-content/uploads/2025/02/1-1024x575.jpeg)
![](https://ispr.gov.bd/wp-content/uploads/2025/02/2-1024x682.jpeg)
![](https://ispr.gov.bd/wp-content/uploads/2025/02/3-1024x512.jpeg)
![](https://ispr.gov.bd/wp-content/uploads/2025/02/4-1024x597.jpeg)
![](https://ispr.gov.bd/wp-content/uploads/2025/02/5-682x1024.jpeg)
![](https://ispr.gov.bd/wp-content/uploads/2025/02/6-1024x682.jpeg)
![](https://ispr.gov.bd/wp-content/uploads/2025/02/7-1024x802.jpeg)